The Single Best Strategy To Use For একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত
বিদেশি বিড়ালের দাম নিয়ে আপনাদেরকে জানাবো গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। আপনারা যারা বিড়াল পালন করতে চান তারা অবশ্যই বিদেশী বিড়াল নিতে চান। কারণ দেশি বিড়ালের চেয়ে বিদেশি তাড়াতাড়ি পোষ মানে এবং এরা দেখতে খুবই সুন্দর হয় । এছাড়া এইসব বিড়াল খুব আদরের হয়ে থাকে।
হোয়াটসঅ্যাপে যাকে মেসেজ দিয়েছেন সে দেখেছে কিনা কিভাবে বুঝবেন?
উইকিপ্রজাতিতে-এ বিষয় সম্পর্কিত তথ্য রয়েছে: বিড়াল
গণঅভ্যুত্থান থেকে বিএনপি যেভাবে বারবার লাভবান হয়েছে
গৃহপালিত বিড়ালদের চোয়ালের আকারের সাপেক্ষে অল্প ব্যবধানে ক্যানাইন দাঁত থাকে যার দ্বারা তারা পছন্দের ছোট ছোট কশেরূকাধারী ইঁদুর শিকার করতে পারে।
কোথাও কয়েক টুকরো মাছের কাটার সফলতার পর
আমি যখন আমার কুকুরছানাটিকে উঠিয়ে নিই তখন গর্জন থেকে বিরত রাখতে আমি কী করতে পারি?
শহরবাসীদের অনেকেই পোষা প্রাণী হিসেবে বিড়াল পালেন। এটি বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় গৃহপালিত প্রাণী। বিড়াল খুবই আরামপ্রিয় একটি প্রাণী। বাংলাদেশে একে ‘বাঘের মাসি‘ বলে ডাকা হয়। অনেকে বিড়াল পোষেন ইঁদুর মারার জন্য। তাছাড়া দুধ, মাছ, মাংস বিড়ালের প্রিয় খাবার। এরা খুবই নিঃশব্দে চলাফেরা করতে পারে। কারণ এদের পায়ের নীচে খুব নরম মাংসপিণ্ড থাকে।
↑ ম্যাকনাইট ১৯২৩, পৃ. ২৯৩–৩১১। ↑ সাভিগানাক ২০০৪, পৃ. ৮২। ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: ট্যাগ বৈধ নয়; পিকটেট নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: ট্যাগ বৈধ নয়; কিচেনার-২০০৭ নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
অনেক সময় শ্যাম্পু ব্যবহার করলেও বিড়ালের শরীরে উকুন দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে গোসল করার পর বিড়ালের জন্য একটি বিশেষ ধরনের স্প্রে পাওয়া যায় এটি ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
ঘরোয়া বিড়ালগুলো বন্য বিড়ালের চেয়েও আক্রমণাত্মক হয়ে থাকে। মিশর এবং তার পূর্ববর্তী এলাকার বৃহত্তর গবেষণার মাধ্যমে এই আশ্চর্য তথ্য পাওয়া যায়। বিজ্ঞানীরা ধারণা করে থাকেন বন্য বিড়ালেরা শস্যখাদক ইঁদুর ধরবার তাগিদে বিভিন্ন ক্ষেতে ঘুরে বেড়াতো এবং তখন থেকেই কৃষকেরা এদেরকে বন্ধু ভাবা শুরু করেন। গবেষক ইভা মারিয়া গেইগল বলেন, বিড়াল দুই ধাপে পোষা শুরু হয়। প্রথমে পূর্বাঞ্চলীয় কোনো দেশে এবং তারও অনেক পরে মিশরে। এরপর বিড়ালগুলো জাহাজে জাহাজে ছড়িয়ে পড়ে কারণ তখন জাহাজে click here মজুদ করা শস্য এবং পণ্য ইঁদুরের কবল থেকে বাঁচাতে একমাত্র কার্যকরী পন্থা ছিল বিড়াল।
বৈজ্ঞানিক নামটি একটি নির্দিষ্ট প্রজাতিকে সুনির্দিষ্টভাবে সনাক্ত করা এবং একটি সুসংগত বৈজ্ঞানিক শ্রেণিবিন্যাস স্থাপন করা সম্ভব করে তোলে। প্রজাতিকে একটি বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়ার মাধ্যমে, সারা বিশ্বের বিভিন্ন বিড়াল প্রজাতি সম্পর্কে যোগাযোগ করা এবং তথ্য ভাগ করা সহজ।
↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: ট্যাগ বৈধ নয়; নে-২০০২ নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি